বাংলাদেশের ভূমির তথ্য জানার জন্য এবং সেই সকল তথ্যগুলি সরকারের নক দর্পণে রাখার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে বিভিন্ন জরিপকার্য পরিচালনা করা হয়েছে। ভূমির জরি প কার্য পরিচালনা করা হয় একটি লক্ষ্যে সেটি হল সরকারের যে ভূমির উপর খাজনা বা রাজস্ব আদায় করতে হয় সেই সকল বিষয় সংক্রান্ত তথ্য গুলি তাদের কাছে অবশ্যই থাকতে হবে। তা না হলে একটি ঘুমের বিভিন্ন যে তথ্যগুলি হয়েছে সেই তথ্যগুলি সরকার কিভাবে পাবে বা সেই তথ্যের ভিত্তিতে কিভাবে তারা রাজস্ব আদায় করবে।
কারণ আমরা জানি যে রাজস্ব আদাই করার জন্যই সরকার ভূমি জরিপ গুলি পরিচালনা করে থাকেন। কারণ একটি মজায় বা একটি এলাকায় কতগুলি রয়েছে এবং সেগুলির স্থাপনা কি ধরনের কথা গুলি কৃষি জমি এবং সরকারি খাস জমি ইত্যাদি সকল হিসেব অবশ্যই কালে পাওয়া যায়। আর তাই আমরা ভূমি জরিপের বিষয়টি দেখতে গেলে অবশ্যই সকল বিষয় সম্পর্কে তারা অবগত থাকেন এই বলে আমরা ভেবে থাকি। কারণ সরকারকে অবশ্যই রাজস্ব আদাই করতে হবে। সরকার রাজস্ব আদায়ের না করলে সরকারের যে বিশাল ব্যবহার তা কোথায় থেকে আয় হবে।
একটি সরকার পরিচালনা করার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হয়। এই বিপুল পরিমাণ অর্থের একটি বড় যোগান আছে বাংলাদেশের ভূমির খাজনা থেকে। যাকে আমরা বলি যে ভূমি উন্নয়ন কর।তাই সরকারকে যদি সুষ্ঠুভাবে ভূমি উন্নয়ন করা আদায় করতে হয় তাহলে অবশ্যই ভূমির সকল তথ্য সরকারকে জানতে হবে। আর এই কারণে ভূমির তথ্য জানার জন্য সরকারকে জরিপ কার্য পরিচালনা করতে হয়।
জরির খাদ্য থেকে উঠে আসা তথ্যগুলি জমির দাগ নম্বর এবং ভূমি মালিকের নাম সহ ভূমির পরিমাণ নকশা ইত্যাদি সকল কিছু ওখানে উল্লেখ থাকে। এবং সেখান থেকে সহজে ই সরকার ধরে নিতে পারে এবং রাজস্ব জন্য বা রাজস্ব কর আদায় করতে পারে। যদিও সরকারের আয়ের অনেকগুলি খাত রয়েছে তার মধ্যে অবশ্যই ভূমি উন্নয়ন করা হচ্ছে রাজস্ব আদায় করে সেটিও একটি খাত বলেই ধরে নেওয়া হয়। আমরা জানি যে ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের জমির মালিকানার পূর্ণ বিবরণ এখান থেকে লিপিবদ্ধ করা হয়। অর্থাৎ যে তালিকাটি তৈরি করা হয় ভূমির তাকে উক্ত জমির খতিয়ান বলে উল্লেখ করা হয়।
আর এ সকল খতিয়ানগুলিকে নম্বর দিয়ে রাখা হয়। অর্থাৎ প্রত্যেকটি ক্ষুদ্র ভূমি অঞ্চলের ভূমির নম্বর দেয়া হয় অর্থাৎ খতিয়ান নম্বর দেওয়া হয় ১২৩৪ এভাবে খতিয়ান নম্বর হয়ে থাকে। এবং একটি পূজার যতগুলি খাস জমি রয়েছে অর্থাৎ যে জমিগুলির মালিকানা কোন ব্যক্তি বা সংস্থা থাকে না সে সকল জমিগুলিকে খাস জমি বলা হয়ে থাকে আর এই ঘাস জমি মজার এক নম্বর খতিয়ানে লিপিবদ্ধ করা হয়ে থাকে। জরিপের এটিও একটি উদ্দেশ্য যে কোন মৌজায় কতখানি বা কি পরিমান খাস জমি রয়েছে এ সকল জমির পরিমাণ নির্ণয় করা যায়।
খতিয়ানের উল্লেখ থাকে জমির মালিকের নাম পিতার নাম মাতার নাম স্বামী ভাস্ত্রীর নাম জমির পরিমাণ জমির অবস্থান জমির অংশ ভূমির শ্রেণী জমির দাগ নম্বর ইত্যাদি সহ বিস্তারিত ভাবে যা যা প্রয়োজন একটি ভূমির কে চিনতে সে সকল বিষয় এই খতিয়ানের উল্লেখ করা থাকে। তাই বলা হয় যে বাংলাদেশের বা পৃথিবীর যেকোনো দেশেরই হোক না কেন ভূমি জরিপ করা হয় সরকারের নিজস্ব স্বার্থের জন্যই। আপনারা আপনাদের সকল তথ্য পাবেন অবশ্যই নিচের দেওয়া এই লিংকে প্রবেশ করে। কারণ বর্তমান ভূমি মন্ত্রণালয় অনেকাংশে ডিজিটাল হয়েছে।
আর এই কারনে এ সকল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনার জমির সকল কিছু তথ্য দেখে নিতে পারেন বাড়িতে বসে থেকেই। তাই আপনার জমি জমি শ্রেণী বা খতিয়ান ইত্যাদি দেখার জন্য আর আপনাকে ভূমি অফিসে যেতে হয় না। আপনি “banglarbhumi.gov.in” ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনার ঘুমের সকল তথ্য দেখে নিতে পারবেন।