একটা সময় দেখেছি যে আমরা জমি খারিজ মিউটেশন বা নামজারি করার জন্য দালাল ধরে তাদেরকে টাকা পয়সা দিলে তবেই জমি খারিজ নামধারী বা মিউটেশন হয়। কিন্তু বর্তমানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয় ডিজিটাল হওয়ার কারণে এখন আর নামজারি খারিজ মিউটেশন করার জন্য আমাদেরকে দালাল ধরতে হয় না এবং অতিরিক্ত টাকা পরিশোধ করতে হয় না।
দালাল ধরতে না হলে অবশ্যই টাকার অপচয় রোধ হয় এসো এ কথাটি সকলেই আমরা মানতে বাধ্য। এখন আপনি ঘরে বসেই নিজে নিজেই সকল কাগজপত্র ঠিকঠাক মত দাখিল করলে অবশ্যই আপনি আপনি জমি নাম জারি হয়ে যাবে। তাই আপনাকে জমির খারিজ নামধারিবার মেডিটেশন করার জন্য ভূমি অফিসের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হবে না কোন দলের ধরতে হবে না। আজকে আপনারা যারা আমাদের এই পোস্টটিতে এসেছেন জমির নামধারী করানোর ক্ষেত্রে কত টাকা প্রয়োজন হয় এই বিষয়টি অবশ্যই আজকে আপনারা আমাদের এই পোস্ট থেকে জেনে যেতে পারবেন।
তবে তার জন্য আপনাদেরকে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত অত্যন্ত ধৈর্য সহকারে মনোযোগ সহকারে পড়ে যেতে হবে। তাহলে অবশ্যই আপনারা যে উদ্দেশ্যে আমাদের এই পোস্টটিতে এসেছেন সেই উদ্দেশ্য হাসিল হবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে তুমি জন সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয়গুলি সম্পর্কে জানতে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট করবেন।কারণ আমাদের ওয়েব সাইটটিতে পরিদর্শন সংক্রান্ত সকল বিষয়গুলি সম্পর্কে অত্যন্ত সুন্দরভাবে সহজ পদ্ধতি প্রকাশ করা হয়েছে। তাই আপনারা সেই সকল তথ্যগুলি অর্থাৎ যে তথ্যগুলি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করা রয়েছে সেই তথ্যগুলি সম্পর্কে দেখলে বা পড়াশোনা করলে অবশ্যই আপনি আপনার জমি কাগজপত্র সম্পর্কে অনেকটাই অবগত হতে পারবেন।
এবং জেনে নিতে পারবেন নামধারী করার জন্য কি করা লাগবে এবং কত টাকা পয়সা খরচ হয় এ সকল বিষয় সম্পর্কে। এছাড়াও আপনি জানতে পারবেন অনলাইনে কিভাবে আপনার খতিয়ান পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন অথবা কিভাবে আপনি ঘরে বসে ই অনলাইনে আপনার কাজ না বা সরকারের উন্নয়ন কর পরিশোধ করা যায়। তাহলে আর দেরি না করে অবশ্যই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকবে বলে আশা করি। বর্তমান বাংলাদেশ ডিজিটাল হওয়ার কারণে জনগণ কেউ সেই সঙ্গে সঙ্গে আগের চাইতে অনেক দক্ষ হতে হয়। কারণ যে সকল জনগণ আগে অনলাইন বা ইন্টারনেট সম্পর্কে কিছুই বুঝতে না তাদের কেউ ইন্টারনেট সম্পর্কে এবং অনলাইনে আবেদন কিভাবে করা যায় এবং নিজে নিজেই করতে পারবেন সকল সম্পর্কে না জানলে তারা সমাজ থেকে পিছিয়ে পড়বে।
এবার বাংলাদেশ ডিজিটালাইজেশন হওয়ার পর আবার বাংলাদেশকে বর্তমান সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় এগিয়ে চলেছে। তাই জনগণকে পিছিয়ে থাকলে অবশ্যই সম্ভব নয় দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তাই আমাদের দেশের সঙ্গে অন্যান্য জনগণের সঙ্গে অবশ্যই তালে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলতে হবে।আগেকার জনগণ বা নাগরিকগণ অনেকটা সহজ সরল থাকার কারণে ভূমি অফিসে গেলে তাদেরকে দালাল ধরে দালালের মাধ্যমে কার্যসম্প্রদান করতে হতো। আর দালালও নাই টাকা পয়সার অপচয় হওয়া। এখন প্রত্যেকটি বুড়ো মালিকগণ অনলাইন এর মাধ্যমে তথ্য যাচাই-বাছাই করে নিতেও পারবে এবং নামজারি বা মিউটেশন বা জমি খারিজ করার আবেদন অনলাইনেই করতে পারবেন। অনলাইনে আবেদন করতে আপনাদেরকে প্রথমে ৫০ টাকা আবেদন ফ্রি দিয়ে আবেদন করতে হবে। ২০ টাকা লাগবে কোর্ট ফি বাবদ।
১০০০ টাকা পরিশোধ করতে হবে আপনাকে খতিয়ান সংশোধন বিষয়ে। এবং আর ১০০ টাকা লাগবে আপনাকে খতিয়ান ফি বাবদ। এই সর্বমোট আপনাকে ১১৭০ টাকা খরচ হবে জমির খারিজ বা নামজারি করতে। তাহলে আজকে আপনারা অবশ্যই জেনে গেলেন নামজারি করার জন্য বা খারিজ করার জন্য আপনার কত টাকা খরচ হতে পারে সে সম্পর্কে অবগত হলেন। তাই এ সকল জমে জমা সংক্রান্ত সকল তথ্য পেতে আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন বলে আশা রাখি।