বাংলাদেশ বর্তমান ডিজিটাল বাংলাদেশ । আর এই কারণে আমাদের আর কোন অফিসে গিয়ে কাজ করতে হয় না। আমরা ঘরে বসেই সকল ধরনের কাজ অর্থাৎ অফিসিয়াল কাজগুলো করে ফেলতে পারি। তাছাড়া আমাদের গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয় বর্তমানে আরো বেশি পরিমাণে ডিজিটাল। কারণ হলো ২০২৩ সালের পহেলা অক্টোবর থেকে বাংলাদেশের ভূমি মালিকদের অনেক সেবা সমূহ তারা ডিজিটালাইজেশন করেছেন। অর্থাৎ ভূমি অফিসের সেবা সমূহের মধ্যে অনেকগুলো সেবা এখন আর। ই সেবায় পরিণত করা হয়েছে। আর এই কারণে ভূমি সেবা গলি অর্থাৎ ভূমি অফিসের বিভিন্ন কাগজপত্র দেখার জন্য অথবা খাজনা প্রদান করার জন্য ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান করার জন্য এখন আর আমাদেরকে ভূমি অফিসের দরজায় দরজায় ঘুরে বেড়াতে হয় না।
বাড়িতে বসে থেকে নিজের ব্যবহৃত মোবাইল সেটের মাধ্যমেই আমরা আমাদের সেবা সমূহ পেয়ে যেতে পারি। তবে এ সকল সেবা সমূহ পাওয়ার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই প্রযুক্তিতে অনেক দক্ষ নাগরিক হতে হবে। কারণ আমাদের সেই প্রযুক্তি গুলো আবার ব্যবহার করতে না জানলে কখনোই সম্ভব নয়। তাই আপনারা যারা আজকে আমাদের এই পোস্টটিতে এসেছেন যে খতিয়ান ও দাগের তথ্য অনুসন্ধান করার জন্য কিভাবে কি করবেন সে বিষয়টি জানার জন্য। আপনারা অবশ্যই এ বিষয়টি আজকে বিস্তারিতভাবে আমাদের এখান থেকে জেনে যেতে পারবেন।
কারণ আজকে আমরা আপনাদের এই সম্পর্কেই বিস্তারিত ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করে যাবো। কিন্তু ভূমি সংক্রান্ত অন্যান্য যে বিষয়গুলি রয়েছে সেই সম্পর্কে আপনাদের জানতে হলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটটিতে ভূমি সংক্রান্ত অন্যান্য যাবতীয় বিষয়গুলি অত্যন্ত বিস্তারিতভাবে দেওয়া রয়েছে। তাই আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইটটি মনোযোগ সহকারে ভিজিট করতে থাকেন তাহলে অবশ্যই সকল বিষয় সম্পর্কে অর্থাৎ জমিজমা সংক্রান্ত সকল বিষয় সম্পর্কে আপনি বা আপনারা দক্ষ হয়ে উঠবেন। আমাদের বাংলাদেশ অবশ্যই ডিজিটাল হয়েছে এবং আগামীতে আবার স্মার্ট বাংলাদেশ হবে। আর এই স্মার্ট বাংলাদেশের সকল নাগরিকগণকে অবশ্যই স্মার্ট হতে হবে।
আর যদি সকল নাগরিকগণ স্মার্ট না হয় তাহলে বাংলাদেশ স্মার্ট হবে কিভাবে। এ কারণে প্রযুক্তিগত বিষয়গুলি আমাদের ব্যবহার করা শিখতে হবে। আর যদি আমরা প্রযুক্তিগত বিষয়গুলি ভালোভাবে বুঝতে পারি তাহলে অবশ্যই আমরা স্মার্ট নাগরিক হব। এই কারণে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের সঙ্গেই থাকবেন বলে আশা করি। তাহলে চলুন এখন আমরা দেখে নেই যে খতিয়ান ও দাগের তথ্য অনুসন্ধান করব কিভাবে সে বিষয়টি। আমরা এই পোস্টে আপনাদেরকে আগেই বলেছি যে আমাদের ভূমি মন্ত্রণালয় অত্যন্ত ডিজিটাল এই কারণে আমাদের যেকোনো ধরনের কাজ অর্থাৎ ভূমি অফিসের যেকোনো ধরনের কাজ আমরা ঘরে বসেই নিজের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে করতে পারব। শুধু আমাদের সাথে থাকতে হবে একটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন সেট এবং ইন্টারনেট সংযোগ।
তাহলে আমরা আমাদের নিজ ঘরে বসেই এ সকল বিষয়গুলি আমরা নিজে নিজেরাই করে ফেলতে পারব। তবে এই কাজটি করার জন্য আমাদেরকে সর্ব প্রথমে অবশ্যই ভূমি মন্ত্রণালয়ের যে ওয়েবসাইটগুলো রয়েছে সেই ওয়েবসাইটগুলোতে যেতে হবে। আমরা এখন আপনাদের জানার জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ের সেই ওয়েবসাইটের লিংক আমরা এখানে দিয়ে দিচ্ছি। আপনি প্রথমে www.eporcha.gov.bd এই ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। এরপরে আপনাকে মেনু থেকে খতিয়ান অপশনে গিয়ে ক্লিক করে নেবেন। সেখানে ক্লিক করলে আপনাকে অবশ্যই খতিয়ানের ধরন বাছাই করে নিতে হবে।
এরপর আপনার নিজ ঠিকানা যেমন প্রথমে সিলেক্ট করতে হবে নিজ বিভাগ এর পরে নিজ জেলা তারপর নিজ উপজেলা এরপর জমির যে মৌজায় অবস্থান সেই মৌজা সিলেক্ট করতে হবে। এরপর আপনাকে অবশ্যই সেই জমির দাগ নম্বর খতিয়ান নম্বর আপনার পূর্ণ নাম বয়স পিতা বা স্বামীর নাম এনআইডি নম্বর সহ অন্যান্য আরো যে সকল তথ্যাদি চায় তা আপনি দিয়ে এই আবেদনটি সেন্ড করুন। তাহলে দেখবেন আপনার খতিয়ান সম্পর্কে খতিয়ানের মালিকানা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উঠে এসেছে। তাহলে আপনি ঘরে বসেই আপনার খতিয়ান সম্পর্কে দাগ নম্বর সম্পর্কে সকল কিছু জেনে নিতে পারলেন।