সেই প্রাচীনকাল থেকে ভূমি শাসন করার জন্য অর্থাৎ যখন রাজতন্ত্র প্রচলিত ছিল বিভিন্ন রাজারা জমি শাসন করার জন্য বিভিন্ন প্রকারের আইন প্রণয়ন করত। তখনকার সময়ে তাদের একমাত্র আয়ের উৎস ছিল জমির খাজনা বাবদ বা ফসলের খাজনা বাবদ। তাই এসব আইন বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে সংস্কার করা হয়েছে। আবার কখনো কখনো নতুন আইন ও তৈরি করা হয়েছে আমাদের দেশে। ব্রিটিশদের পর পাকিস্তান আমলে এবং সবশেষ ১৯৭১ এর পরেও ২/১২ ভূমি আইন প্রণয়ন করেছে বাংলাদেশ সরকার। তাই আজকে যারা আমাদের পোস্টে এসেছেন ভূমি আইন ২০২৩ দেখার জন্য তারা অবশ্যই আমাদের এই পোস্ট থেকে ২০২৩ সালে ভূমি আইন সম্পর্কে আপনারা অবশ্যই জেনে যাবেন।
তবে আপনাদেরকে অবশ্যই জমিজমা সংক্রান্ত অন্যান্য যে বিষয়গুলি রয়েছে সেগুলি যদি জানতে চান অবতর বুঝতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন। কারণ বর্তমান সময়ের সবচাইতে সমস্যার জায়গা হল এই ভূমির বিষয়গুলো। এই কারণে আপনারা এই বিষয়গুলি ভালোভাবে জানার জন্য বুঝার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনাদেরকে অবশ্যই ভিজিট করতে হবে। তাই আপনারা দেরি না করে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে নেবেন এবং আমাদের সাথে থাকবেন তাহলে অবশ্যই জমিজমা সংক্রান্ত সকল বিষয়গুলি আপনি খুব ভালোভাবে বুঝে নিতে পারবেন।
তাহলে এখন আর দেরি না করে আমরা ভূমি আইন 2022 সম্পর্কে ভালোভাবে দেখে নিতে পারি। ভূমি ব্যবহার সত্ত্বেও গ্রহণ আইন ২০২০ এ বিদ্যমান দখল সত্য আইন অনুযায়ী কোন সম্পদ ১২ বছর নিজের দখলে রাখতে পারলেই তার মালিকানা দাবি করা যায়। কিন্তু আইনটি পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে বর্তমান সরকার। কারণ এই আইন বলবৎ থাকার কারণে অনেক বিষয়ে জটিলতার সৃষ্টি হচ্ছে। তারই প্রেক্ষিতে বর্তমান সরকার এই আইনটির পরিবর্তন চায়।
২০২৩ সালের নতুন আইন অনুযায়ী জমির মালিকানা নির্ধারিত ভাবে দলিলের ভিত্তিতে। অর্থাৎ যার নামে দলিল থাকবে জমিদারি হবে এরকম একটি আইন এর খরচটা ২০২৩ নামে বর্তমান সরকার খাসরা অনুমোদন করেছেন। দখল সত্য আইন অনুযায়ী, কোন সম্পদ ১২ বছর নিজের দখলে রাখলেই সেটি তার সম্পদ বলে দাবি করতে পারেন।
তবে এই আইনটি বাতিল হলে দলিল যার নামে থাকবে সেই সম্পদের মালিকানা দাবী করবেন। অর্থাৎ যার নামে দলিল হবে বা দলিল থাকবে তিনি হবেন ওই ভূমির মালিক। বিদ্যমান আইনের বলে সমাজে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এবং ব্যক্তিগত সম্পদের ক্ষেত্রেও অনেক আইন আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। তাই বিদ্যমান এই আইনের যদি পরিবর্তন হয় তাহলে দেওয়ানী মামলায় দখল নয় দলিল মুখ্য প্রমাণক কোন সম্পদ আর নিজের দখলে ১২ বছর ১৩ বছর বা তার বেশি সময় রাখলেও সেটি তার দাবি করতে পারবে না।
তাই ভূমি আইন ২০২৩ ভূমি ব্যবহার স্বত্ব গ্রহণ আইন ২০২০ এ বিদ্যমান দখলস্বত্ব আইন বিলুপ্ত হতে যাচ্ছে। এই আইনটি পরিবর্তন হওয়া জরুরি বলে সকল জনগণও মনে করেন। কারণ ভুক্তভোগীরা এই আইনটির প্রতি বিতশ্রদ্ধ হয়ে পড়েছে। কারণ যে কোন জিনিসই বা সম্প্রতি যে কেউ ১২ বছর দখল করে থাকতেই পারে।
মালিক হয়তো সহজ সরল বিষয়ে বা সহজ সরল মনে তাকে উদারতা দেখিয়ে যেকোনো জিনিস অথবা সম্পদ দিনের পর দিন ব্যবহার করতে দিতে ১২ বছর হয়তো পার হয়ে গেছে কিন্তু তখন সে মালিকানা দাবি করবে এটা কখনোই হতে পারে না। তাই আপনারা আজকে আমাদের এই পোস্টটিতে এসে দেখে নিতে পারলেন ২০২৩ সালে ভূমি মন্ত্রণালয় এর মাননীয় মন্ত্রী জনাব সাইদুর রহমান চৌধুরী ২০২৩ এ ভূমি ব্যবহার বিধি আইন সংশোধনের যে উদ্যোগ নিয়েছেন সেটি অবশ্যই তাকে সাধুবাদ জানায় বাংলার ভুক্তভোগী জনগণ।
তাই আইনটি যদি খুব তাড়াতাড়ি পাশ হয়ে আইন আকারে এসে যায় তাহলে জনগণের আর সমস্যা থাকবে না যে কোন সম্পদ অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দিয়ে। তাহলে আপনারা এ সকল জমিজমা সংক্রান্ত সকল বিষয় জানতে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন বলে আশা রাখি।