মৌজা ম্যাপ ডাউনলোড pdf download

ম্যানুয়ালি মৌজা ম্যাপ পাওয়ার জন্য আপনাদেরকে অবশ্যই চূড়ান্ত প্রকাশনিকালীন সরকারের নির্ধারণ করা মূল্য পরিশোধ করা সাপেক্ষে চূড়ান্ত উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসের আওতাধীন প্রকাশনা ক্যাম্প হতে আপনি আপনার মৌজার নকশা বা জমির নকশা পেতে পারেন। চূড়ান্ত প্রকাশনা সমাপ্ত হলে জেলা প্রশাসকের দপ্তরে রেকর্ড ভলিউমের সাথে মৌজা ম্যাপ হস্তান্তর করা হয়। তবে স্টক থাকা সাপেক্ষে আপনারা এই মৌজা ম্যাপের প্রিন্টেড কপি জেলা প্রশাসকের রেকর্ড রুম থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন। এভাবে আবেদন করে আপনি ম্যানুয়ালি যে কোন মজার মৌজার ম্যাপ পেতে পারেন কিন্তু আপনি যদি অনলাইনে মজা ম্যাপ পাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট বা সেটেলমেন্ট অফিসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।

ওয়েবসাইটের লিংক হচ্ছে settlement.gov.bd এখানে প্রবেশ করে আপনাকে কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে। অর্থাৎ এই লিংকে প্রবেশ করে আপনি প্রথমে আপনার নিজ বিভাগ তারপর সেখান থেকে নিজ জেলা সিলেক্ট করে নিজ উপজেলা বাহির করতে হবে সেখান থেকে নিউজ উপজেলা সিলেক্ট করলে আপনাকে অবশ্যই মৌজার নাম লিখতে হবে। মৌজার নাম লেখার পর আপনাকে যে বিষয়গুলি এখানে চাইবে অর্থাৎ কিছু তথ্য এখানে প্রদান করতে হবে সেই তথ্যগুলি প্রদান করার পর আপনাকে আপনার সেই মৌজার নকশা বা ভূমির নকশা দেখাবে। তবে আপনাকে সেই নকশা নিতে হলে অবশ্যই সিট নম্বর দিতে হবে। সিট নম্বর দিলে আপনি সেই নকশাল সেই শীতের অংশটুকু ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আপনার ডিভাইসের সেই অংশটুকু আপনি ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে ডাউনলোড করে নিয়ে প্রিন্ট আউট করে নিতে পারবেন।

এভাবে আপনি আপনার মোবাইল থেকে অথবা ল্যাপটপ কম্পিউটার থেকে ইন্টারনেট সহযোগে বাড়িতে বসে থেকেই ভূমি নকশা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। বর্তমান বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ এই কারণে ডিজিটাল বাংলাদেশের সব কিছুই এখন যে কোন অফিসে গিয়ে করতে হবে এমন বিষয়টি ভাবতে হবে না। কারণ এখন বেশিরভাগ বিষয়গুলি আমরা আমাদের মোবাইল ফোন ল্যাপটপ কম্পিউটারের সাহায্যে ইন্টারনেট সহযোগে করে ফেলতে পারি। তাই আমরা এক সময় যখন ম্যানুয়ালি জমির নকশা বা মৌজা ম্যাপ নেওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করতাম তখন কতই না আমাদের ঘোরাঘুরি করতে হতো ভূমি অফিস অথবা সেটেলমেন্ট অফিসে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে যে সেই মৌজা ম্যাপ বা জমির নকশা পেতে এখন আমাদের আর কোথাও যেতে হচ্ছে না। বাড়িতে বসে থেকে শুধুমাত্র আমরা যদি কম্পিউটার বা ফোন ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারি তাহলে সেই আবেদনটি করে ফেলতে পারব বা আবেদন করে সাথে সাথেই আমরা সেই মৌজা ম্যাপ এই সংগ্রহ করে নিতে পারব।

তাই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন তাদের ছিল তারা ভালোভাবে বা বাস্তবিক অর্থেই ডিজিটাল তৈরি করেছেন এ কথাটি অবশ্যই নিঃসন্দেহে বলা যায়। তবে বর্তমান সরকার যেহেতু এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করতে যাচ্ছেন। তাই স্মার্ট বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিককে অবশ্যই স্মার্ট নাগরিক হওয়া অবশ্যই প্রয়োজন। আর আমাদের বাংলাদেশের নাগরিকদের স্মার্ট হতে হলে প্রত্যেকটি নাগরিককে অবশ্যই তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের দিকে অনেক স্মার্ট হতে হবে বা তারা যেন ভালোভাবে এই তথ্য প্রযুক্তি গুলি ব্যবহার করতে পারে বা ব্যবহার করে শিখতে পারে। কারণ পৃথিবী এখন এগিয়ে যাচ্ছে আর আমাদের বাংলাদেশকেও তাই তালে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।

কারণ বর্তমান বিশ্বে যে সকল দেশ যত তথ্য প্রযুক্তিতে উন্নত সেই সকল দেশ ততই সমৃদ্ধ বলেই মনে করা হয়। তাই বাংলাদেশকেও অবশ্যই তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে প্রতিটি নাগরিককে এগিয়ে আসতে হবে তাহলেই আপনারা সরকার ঘোষিত সকল সেবা সমূহ অর্থাৎ সকল সেক্টরের সেবা সমূহ আপনারা পেতে পারেন। তাছাড়া আমরা অবশ্যই পিছিয়ে পড়া জাতি হিসেবে ই দিন কাটাতে হবে। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান সরকার এটি চায়না। তারা সকল নাগরিককে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় সামনের দিকে।