জমি দখলের শাস্তি | ভূমি দখল আইন

আমাদের দেশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় জমি মালিকের কাছ থেকে বেদখল হয়ে যায়। কিছু জমি অধ্যায়ের জন্য নানারকম চেষ্টা করতে থাকেন মালিকেরা। অনেক সময় দেখা যায় যে সমাজে কর পরিস্থিতিরও উদ্ভব হয়ে থাকে। তাই জমি দখল করা একটি ভিন্ন অপরাধ বলে গণ্য করা হয়। কিন্তু এ সকল অপরাধ করে প্রমাণের জন্য বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত প্রয়োজন হয় ভূমি মালিকের পক্ষে।

তাকে প্রমাণ করার জন্য উঠে পড়ে লাগতে হয় যে তারে টিপে দখল করা হয়েছে পতাকে সেই ভূমি থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। ভূমি সংক্রান্ত এ সকল অনেক জটিলতা বৃদ্ধি পায় এবং এই আইন দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকে শুধু প্রমাণ করার জন্য যে তার জমিটি বেদখল হয়েছে। আমরা দেখেছি আমাদের সমাজে বিভিন্ন ভূমিদস্য রয়েছে। ভূমি দস্যদের দ্বারা আর হাফেজ আমাদের ভূমি গ্রাস হতে থাকে বা দখল হতে থাকে। এ সকল ভূমিধসরা শুধু ভর্তি মালিকানাধীন জমি দখল করে তা কিন্তু না তারা সরকারি খাস জমি য় প্রতিষ্ঠানের সামাজিক প্রতিষ্ঠানের জন্য দখল করতে থাকে একের পর এক।

সকল জমি দখলের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে গেলেও দেখা যায় যে বাংলাদেশের প্রশাসন অনেক সময় নিরুপায় হয়ে যায়। তুমি বাংলাদেশের প্রশাসনে বা আইনে এ সকল ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অনেক স্বাস্থ্য যোগ্য অপরাধ রয়েছে। প্রসঙ্গত বলে রাখা যায় যে ভূমি মন্ত্রণালয় ডিজিটাল সেবা প্রবর্তনের পাশাপাশি আইন ও বিধি বিধান সংশোধন করেছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন আইনের খসড়া তৈরি করে টেকসইভূমি ব্যবস্থাপনা স্থাপনে তারা অর্থাৎ ভূমি মন্ত্রণালয় জোর দিচ্ছে।

বাংলাদেশের ভুল মন্ত্রণালয় আরো নতুন নতুন যেসব আইন নিয়ে কাজ করছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও টিকার আইন, ভূমি সংস্কার আইন,ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইন, ভূমি উন্নয়ন কর আইন, স্থাপক সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল সংশোধন আইন, এবং ভূমি ব্যবহার স্বত্ব আইন। এসব আইন গুলি দ্রুততার সহিত বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয় বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে। এসব আইন বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশে ভূমিদস্যুতের সমস্যা হবে জোর করে মানুষের সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জমি দখল করে ধরে রাখার ক্ষেত্রে।

তাই বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ সকলেই চাই এ সকল আইন গুলি ভূমি মন্ত্রণালয় একটু জোরে সোরে কাজ করে আরও তাড়াতাড়ি যেন বাস্তবায়িত করে। এবং বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওপর বাংলাদেশের আপমর জনসাধারণের অনেক আস্থা পৃথিবীতে। নতুন আইনে বাজারের কোন জমি স্থায়ী ভাবে ইজারা দেওয়া নিষিদ্ধ রেখেছে। শুধুমাত্র বার্ষিক ইতারা দেওয়া যাবে স্থায়ীভাবে নয়।

নিয়মিত ঈদের বাইরে হাটবাজারের একটি সংরক্ষিত খালি জায়গা কৃষক এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অস্থায়ীভাবে বসার জন্য তোহা বাজার হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। এখানে কৃষক তার নিত্য প্রয়োজনীয় ফসল বা শাকসবজি এখানে নিয়ে এসে অস্থায়ীভাবে বসে বিক্রি করতে পারে এমন জায়গা তাদের জন্য অবশ্যই রাখতে হবে।

আপনি যদি দেখেন যে আপনার জমির বা সম্পত্তি বেদখল করা হয়েছে, তাহলে প্রথম ধাপ হল আপনাকে অবশ্যই আইনের অধীনে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট অভিযোগ দাখিল করা। আপনি আপনার জমি কিভাবে কবে থেকে গিয়ে দখল করেছে সে মর্মে অবশ্যই যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট অভিযোগ দাখিল করতে হবে। তারপর আপনাকে পারস্পরিক উপায়ে সম্পত্তির বা জমি দখলের সাথে অবশ্যই মোকাবেলা করতে হবে।

ভূমি বেদখোর সমস্যা মোকাবেলা করার জন্য পছন্দের উপায় হল বি দখল আইনে উল্লেখিত ব্যবস্থাগুলি অনুসরণ করতে হবে। একবার সমস্যার সমাধানের জন্য পারস্পরের সম্মত উপায়ে যেতে পারেন। জমি দখলের সমস্যা সমাধানের জন্য আপনি দুই ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন। প্রথমটি হল সামাজিক আইন বা সালিশি বৈঠকের মাধ্যমে আপনার জমিটি বেদখল মুক্ত করতে পারেন।

অর্থাৎ আপনার এলাকার মুরুব্বিদের নিয়ে অর্থাৎ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ কে নিয়ে একটি সালিশি বৈঠক করবেন। সেখানে সে সকল মুরুব্বিগণ সকল কিছু বুঝে শুনে আপনাদেরকে যে ধরনের উপায় বলে দিবেন সেভাবে বিষয়টি আপনি যদি মনে করেন যে মেনে নেওয়া যায় তাহলে অবশ্যই আপনি মেনে নিতে পারেন। এছাড়া আপনাকে আরেকটি বিষয় যেতে হবে সেটি হচ্ছে আইনি পদ্ধতিতে আপনাকে লড়তে হবে আপনি বেদখলকৃত জমি উদ্ধারের জন্য।