আমাদের সকলেরই কিছু না কিছু পরিমাণ জমি থেকে থাকে। এবং সেই সকল জমি যদি পৈত্রিক বা উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই সেই জমি জমা গুলি আমাদের ভাইবোনদের মাঝে বন্টন হয়ে আমাদের কাছে আসে। এখন দেখতে হবে যে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমিগুলি আমাদের কাছে কিভাবে ভাগ বন্টন হয়ে আসে। একটি বিষয় থাকে যে পৈতৃক সম্পত্তি সব সময় সমান ভাবে বিভক্ত হয়ে সন্তানদের কাছে আসা উচিত। কিন্তু আমরা বিভিন্নভাবে এই ভাগ প্রক্রিয়া দেখে থাকি সমমন্টন নাও হতে পারে। কারণ বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে এটি আইন দ্বারা সিদ্ধ রয়েছে যে ভাগ প্রক্রিয়া কেমন হবে সেই বিষয়গুলি। এখন আমরা দেখব যে জমি জমা ভাগ প্রক্রিয়া বা ভাগের নিয়ম কি রয়েছে সে সম্পর্কে দেখার চেষ্টা করব।
আপনারা যারা আমাদের এই পোস্টে এসেছেন জমি ভাগ করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে তারা অবশ্যই আমাদের এই পোস্ট থেকে যাবে ভাগ করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন। তবে আপনাদের কি অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি সবথেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে যেতে হবে। তাহলে আজকে অবশ্যই আপনি যৌনসাগের নিয়ম সম্পর্কে আমাদের এখান থেকে অবগত হতে পারবেন। তবে জমিদার সংক্রান্ত আরো যে বিষয়গুলি রয়েছে সেগুলি জানার জন্য আপনাকে অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটটিতে জমে জমা সংক্রান্ত সকল বিষয় সম্পর্কে অত্যন্ত সহজ ভাবে ভালোভাবে আপনাদেরকে বুঝিয়ে দেওয়ার নিয়তে প্রকাশ করা রয়েছে। তাই আপনারা সকল তথ্য অবগত হওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন।
আবার আমাদের এখান থেকে আপনারা সেই তথ্যগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আপনাদের এই তথ্যগুলি ডাউনলোড করে নিতে আলাদা কোন অর্থের প্রয়োজন হবে না। তাই আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের সঙ্গে থাকবেন তাহলে যদি তোমার সংক্রান্ত সকল বিষয়গুলি অত্যন্ত সহজ ভাবে সাফল্যের ভাষায় বুঝে নিতে পারবেন। আমরা জানি যে মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি ভাগাভাগির সময় অবশ্যই অনেকগুলি ওয়ারিস থাকে সেই সম্পত্তির উপর।
এখন দেখে নিতে হবে কারা ভাগ পেতে পারে সেই মৃত ব্যক্তির সম্পত্তির। স্বামী /স্ত্রী ,পুত্র ,মৃত পুত্র, কন্যা, মৃত কন্যা, পিতা, মাতা, দাদা, দাদি, নানি, সহোদর ভাই, সহোদর বোন, সৎ বোন বা বৈমাত্রেয় বোন, সৎ ভাই বা বৈমাত্রেয় ভাই, সৎ ভাই বৈপিত্রেয়, সৎ বোন বৈপিত্রেয়, সহোদর ভাইয়ের পুত্র, সৎ ভাই(বৈমাত্রেয়)-এর পুত্র, সহোদর ভাইয়ের পুত্রের পুত্র, সৎ ভাই(বৈমাত্রেয়)-এর পুত্রের পুত্র, চাচা, চাচা (বৈমাত্রেয় ) , চাচাতো ভাই, চাচাতো ভাই (বৈমাত্রেয়), চাচাতো ভাইয়ের পুত্র, চাচাতো ভাই (বৈমাত্রেয়) এর পুত্র, চাচাতো ভাইয়ের পুত্রের পুত্র, চাচাতো ভাই (বৈমাত্রেয়)এর পুত্রের পুত্র, এ সকল ওয়ারিশগণ বা আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে মৃত ব্যক্তির সম্পদ ভাগাভাগি করে দিতে হয়।
সব থেকে বেশি ভালো হয় সম্পদ ভাগাভাগির জন্য কোটি বন্টন নামা ক্যাশ দাখিল করলে সেই কোর্ট সেই অনুযায়ী তাদের সম্পদ বিভক্ত করে দিলে বা ভাগ করে দিলেন সবচাইতে ভালো হয় কেউ অসম্মতি জ্ঞাপন করে না। কিন্তু আমরা আমাদের এই বিষয়গুলি না ভেবে আমরা নিজেদের মধ্যে বন্টন নামা দলিল করতে পারি। সে ক্ষেত্রেও আমাদের বিষয়গুলি বিবেচনায় নিয়ে এসে যদি ভাগাভাগি বা ভাগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করি এবং সকলের সম্মতিতে সেটি সুষ্ঠু ভাগ হলে অবশ্যই ভালো একটি বিষয় হয়ে থাকে। এছাড়াও আমরা মোটামুটি ভাবে সম্পত্তি বা জমিজমা যে প্রক্রিয়া ভাগ করে থাকি তা এখন আপনাদের অবগতির জন্য জানিয়ে দিচ্ছি। প্রাথমিকভাবে আমরা জানি যে সকল পুত্র সমান অংশ করে তার পিতার সম্পত্তির ভাগ পাবে।
এরপর বোনদের যে অংশ সেই অংশ বন্ধের ক্ষেত্রে সমানভাগে বিভক্ত হবে। যদি কোন পুত্র, পুত্রের পুত্র বা একের অধিক কন্যা এবং পুত্রের কন্যা না থাকে। তাহলে পুত্রের কন্যা ২/৩ ভাগ পাবে যখন দুই বা ততধিক পুত্রের কন্যা থাকে এবং পুত্র ও পুত্রের পুত্র এবং এবং একের অধিক কন্যা না থাকে। পুত্রের কন্যা অবশিষ্ট ভোগী হিসেবে পাবেন। পুত্রের পুত্র না থাকলে সমান অংশ আইন অনুযায়ী ভাগ করে দেওয়া হবে।