জমির খাজনা পরিশোধ করার জন্য আমাদেরকে ভূমি অফিসে ভূমি কর্মকর্তার কাছে গিয়ে বললেই কাজ না দেওয়া হবে এমন কথা ভাবা ঠিক নয়। কারণ জমির ঠিকানা বা অন্যান্য বিষয়গুলি জানতে অবশ্যই জমির বিভিন্ন কাগজপত্র তাকে দেখে নিতে হয়। কারণ অবশ্যই জমির কাগজপত্র তে সেই জমিন ঠিকানা বা দাগ নম্বর খতিয়ান নম্বর সকল কিছু লেখা থাকে এবং জমির যে ঠিকানা সেটি সেখান থেকে প্রাপ্ত হয়।
তাই আপনাদেরকে জমির খাজনা দিতে হলে অবশ্যই জমির কাগজপত্র সেখানে নিয়ে যেতে হবে। অথবা আপনারা যদি অনলাইনে খাজনা দিতে চান সেখানেও জমির দাগ নম্বর খতিয়ান নম্বর সহ আরো ভুমি মালিকের নাম সহ অন্যান্য বিষয়গুলি তুলে ধরতে হয়। তাই জমির খাজনা দিতে হলে আজকে যে সকল কাগজপত্র লাগবে আপনারা যারা আমাদের এই পোস্টে এসেছেন তারা অবশ্যই জেনে যেতে পারবেন।
কারণ তাদেরকে আমরা অবশ্যই এই কাগজপত্র সম্পর্কে আপনাদেরকে আজকে অবগত করাবোই। কিন্তু আপনারা যদি জমিজমা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্যগুলি জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন। কারন আমাদের ওয়েবসাইটটিতে জমিজমা সংক্রান্ত সকল বিষয় সম্পর্কে অত্যন্ত সুন্দরভাবে তথ্য প্রদান করা হয়েছে। সেই তথ্যগুলি দেখলে আপনি জমিজমা সংক্রান্ত সকল বিষয়গুলি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন এবং আপনার ভূমি সম্পর্কে যে সকল তথ্যগুলি প্রয়োজন সকল
তথ্যগুলি গ্রহণ করে সে অনুযায়ী আপনি কাজ চালাতে পারবেন। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন এবং সেখান থেকে যদি কোন তথ্য ডাউনলোড করে লওয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে আপনারা সেটিও করতে পারবেন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো তথ্য ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের আলাদা কোন চার্জ প্রযোজ্য হবে না। তারপরে আপনাকে অনলাইনে বিভিন্ন সেবা সমূহ পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে স্মার্ট নাগরিক হতে হবে।
আর স্মার্ট নাগরিক হতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই কারিগরি শিক্ষায় অর্থাৎ তথ্য ও প্রযুক্তিগত দিক থেকে স্মার্ট হতে হবে। বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশকে বর্তমানে স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করা জন্য এগিয়ে চলছে সরকার। তাই স্মার্ট নাগরিক হতে হলে বা স্মার্ট বাংলাদেশের নাগরিক হতে হলে নাগরিকদের কেউ স্মার্ট হতে হবে। আর নাগরিকদেরকে স্মার্ট হতে হলে অবশ্যই তথ্যপ্রযুক্তিগত দিক থেকে এগিয়ে যেতে হবে বা তথ্যপ্রযুক্তিগত দিক সম্পর্কে অবগত হতে হবে তাদেরকে। বাংলাদেশের প্রায় অফিস আদালতের কর্ম এখন অনলাইনের মাধ্যমে বা ইন্টারনেট সহযোগে কম্পিউটারে করতে হয়। তাই সকল নাগরিককে অবশ্যই তথ্যপ্রযুক্তিগত দিককে এগিয়ে যেতে হবে এবং সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে তাদের জেনে নিতে হবে। তাহলেই সে বাংলাদেশের অনলাইনের সকল সেবা সমূহ সম্পর্কে অবগত হতে পারবে।
যেমন ভূমি মন্ত্রণালয়ের সব কাজগুলি এখন অনলাইনে সম্পাদন করা হয়ে থাকে তাই এই অনলাইনে কার্যকরী করতে হলে তাকে অবশ্যই সেই কার্যগলি নিজে নিজে করার পারদর্শিতা অর্জন করতে হবে। তা না হলে তাকে আবার অন্যের কাছে গিয়ে ধর্না দিতে হবে কখন সে কাজটি করে দিতে পারবে। অথবা কারো কাছে গিয়ে টাকা পয়সা দিয়ে অর্থের অপচয় করে কাজগুলি করতে হবে।
যে কাজটি বিনা পেশায় করা যাবে সে কাজটি টাকা পয়সা দিয়ে করতে হবে। এখানে অর্থের অবশ্যই অপচয় করতে হবে। অনলাইনে খাজনা দিতে হলে আপনাকে এই ওয়েবসাইট লিঙ্কে Land.gov.bd অথবা www.Idtax.gov.bd প্রবেশ করে এনআইডি নম্বর ও মোবাইল নম্বর এছাড়া জন্ম তারিখ দিয়ে একটি ইউজার একাউন্ট খুলে নিতে হবে। এরপর নতুন ভুমি সেবা অপশন সিলেক্ট করে সেখানে ভূমি উন্নয়ন কর নামে একটি পেজ হাজির হবে। সেখানে অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর বা হোল্ডিং ট্রাকিং সিলেক্ট করে নিতে হবে।
এরপর উন্নয়ন কর নামের সেই পেজটি থেকে নিজের জেলার নাম এর আগে বিভাগের নাম সিলেক্ট করে নিজ উপজেলা এবং নিজ ইউনিয়নে গিয়ে যে মৌজাতে জমিটি রয়েছে সেই মৌজার নাম লিখতে হবে। লিখলে আপনার জমির দাগ নম্বর এবং খতিয়ান নম্বর দিলে আপনার কত টাকা ভূমি উন্নয়ন করা হয়েছে সেটি অনলাইনে পেমেন্ট করে দিলেই জমির খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর দেওয়া হয়ে গেল।
www.idtax.gov.bd